Friday, March 13, 2009

Goddess Durga, Scroll of the Dragon Warrior and CSS 2.1

While I am writing the story its 6:37 am in the morning and I just woke up after a unique dream of mine, all dreams are unique & priceless to me, as usual.
The summery of the dream was – I found after a long journey to a village like place, I found Goddess Durga was giving me the Scroll of the Dragon Warriors, after seeing it I just find all the knowledge on CSS, ever gathered by human being, everything just became aligned properly, now I can interact with the environment, colorize them and align them, even control there shadows, wow.
Soon after while I woke up, it was the bird chirpings that I heard, cuckoo, crow, pigeon, florican, finch and many others, it’s the set of sounds I always like to hear in the morning, from my childhood. Now it is only available in some places like my home, not in my urban residence. Often Barsha, my wife starts talking in the morning but soon discovers I am not giving any reply – why she asks, it is the sounds I reply, in the morning I don’t like to talk until I became saturated with natural sounds, inner peace…
Then soon after I have decided to write this story, hence opened the window, Right then the sounds of police parade from nearest headquarters entered my ears, LEFT-RIGHT-LEFT, LEFT-RIGHT-LEFT – the entire experience was turning bitter as some one is poisoning my ears, soon I turned my mind, started writing, and turned on my love – my shortwave radio.
Prelude
For the logical weird: Last night my mother was watching some TV Serials regarding Goddesses, I have recapped yesterday Kungfu Panda, and obviously I was working on my web development projects.
But yesterday’s best experience was having a dozens of hot white rice pie (sada pitha) with red sweet syrup made from dates (khejuri goorer rash) in the evening.

ভয়াবহ ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সামনে

আমাদের বিশ্বের সামনে রয়েছে খুব কম সময় – সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি প্রসঙ্গে কথাগুলো বললেন আইপিসিসি বা জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যানেলের প্রধান রাজেন্দ্র পাচাউরি৷

এর আগে বিভিন্ন সময়ে করা সমীক্ষা বা গবেষণার পর বলা হয়েছিল ২১০০ সাল নাগাদ পৃথিবীর সমুদ্রপুষ্ঠের উচ্চতা ১৮ থেকে ৫৯ সেন্টিমিটার বা সাত থেকে ২৩ ইঞ্চি বৃদ্ধি পাবে৷ ফলে পৃথিবীর সমুদ্র উপকূলবর্তী বেশীরভাগ এলাকা পানির তলে তলিয়ে যাবে৷ কিন্তু কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত বিশেষজ্ঞ সম্মেলনে সর্বশেষ গবেষণার ফলাফলে জানানো হলো আরও ভয়ঙ্কর তথ্য৷
এই সম্মেলনে বলা হয়েছে, আগের যে গবেষণা তাঁরা করেছিলেন, তার থেকেও ভয়াবহ ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সামনে৷ নতুন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে,একই সময়ের মধ্যে বিশ্বের সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৭৫ থেকে ১৯০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পাবে৷ এমনকী যদি সবকিছু ঠিকঠাকও থাকে এবং গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমন বেশ ভালোমাত্রায় কমানোও হয়, তাহলেও ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রের উচ্চতা বাড়বে এক মিটার৷
এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারত মহাসাগরের উপকূলবর্তী দেশগুলো কিংবা আফ্রিকার দেশগুলোই বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে৷ কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, হঠাৎ করে দুই বছর আগের হিসাবটি পাল্টে গেলো কেন? উত্তরে জানানো হলো, মূলত মেরু অঞ্চলের বরফ অতিমাত্রায় গলতে থাকার কারণেই এই ভিন্ন চিত্র৷
বিশ্বের প্রায় ৬০ কোটি মানুষ বসবাস করছে সমুদ্র উপকূলীয় নিবিড় অঞ্চলে৷ নতুন এই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ৷ প্রায় দেড় কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে৷ মোট আয়তনের শতকরা ১৭ ভাগ জমি পানির তলে ডুবে যাবে৷

ধর্মশালায় অন্যরকম দিন - from DWorld


ধর্মশালায় অন্যরকম দিন

ধর্মশালায় তিব্বতীদের সমাবেশে দালাই লামা৷
Großansicht des Bildes mit der Bildunterschrift: ধর্মশালায় তিব্বতীদের সমাবেশে দালাই লামা৷

ধর্মশালার মঙ্গলবারের দিনটা ছিল অন্যরকম৷ উত্তর ভারতের পাহাড় ঘেরা এই শহরে সমাবেশে যোগ দিয়েছেন হাজারো তিব্বতী৷ লক্ষ্য – তাঁদের ধর্মগুরু এবং তিব্বতীদের আন্দোলনের নেতা দালাই লামার বক্তব্য শোনা৷

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাঁরা জড়ো হয়েছেন চীনের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্তি আন্দোলনের সুবর্ণ জয়ন্তী  ও পাশাপাশি গত বছর তিব্বতীদের প্রচণ্ড বিক্ষোভের একবছর পূর্তি উপলক্ষ্যে৷ ১৯৫৯ সালের ১০ই মার্চ তিব্বতে সূত্রপাত ঘটেছিলো এই আন্দোলনের৷ যদিও সেই আন্দোলনের বিরুদ্ধে চীনা কর্তৃপক্ষের কঠোর হস্তক্ষেপের ফলে পরবর্তীতে সেটা ব্যর্থ হয়ে গিয়েছিলো৷ আজ সেই দিন উপলক্ষে দেয়া ভাষণে দালাই লামা কঠোর ভাষায় বললেন,  তিব্বতীরা বাস করছে পৃথিবীর এক জাহান্নামে৷লাসায় কড়া নিরাপত্তাBildunterschrift: Großansicht des Bildes mit der Bildunterschrift:  লাসায় কড়া নিরাপত্তা
তিব্বতীদের আন্দোলনে নানা নির্যাতনের কারণে দালাই লামা বহু বছর আগেই ধর্মশালায় নির্বাসনে রয়েছেন৷ পূর্ণ স্বাধীনতার বদলে তিনি অবশ্য চীনের শাসনের মধ্যেই তিব্বতীদের জন্য স্বায়ত্ত্বশাসনের দাবি করে আসছেন৷ সেখানকার প্রধান বৌদ্ধ মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে দেয়া ভাষণে নির্বাসিত এই নেতা বলেন,  পাঁচ দশক ধরে চীনা শাসনে তিব্বতীরা এক অবর্ণনীয় দুর্দশায় ভুগছেন৷
এই দিবস উপলক্ষে চীনা সরকার তিব্বতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলে বার্তা সংস্থাগুলোর খবর৷ বিশেষ করে তিব্বতের সাউথ ওয়েস্ট ন্যাশনালিটিইজ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা৷ সেখানে মোতায়েন করা হয়েছে আধা সামরিক বাহিনী৷ সেখানে বিদেশীদের যাতায়াতের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে৷
ধর্মশালায় দেয়া বক্তব্যে দালাই লামা আরও বলেন, স্মরণকাল থেকে তিব্বতী ও চীনা জনগণ প্রতিবেশী হিসেবে অবস্থান করে আসছে৷ আমরা তিব্বতে একটি বৈধ স্বায়ত্তশাসন প্রত্যাশা করছি৷
দালাই লামা চীনের কমিউনিস্ট নীতির সমালোচনা করে বলেন,  তিব্বতীরা এমন এক তীব্র দুর্দশা ও কষ্টের মধ্যে আছে যা আক্ষরিক অর্থে পৃথিবীতে দোজখে থাকার নামান্তর৷  দালাই লামা বলেন, আজও তিব্বতীরা তিব্বতে ভীতিকর পরিবেশে বাস করছেন৷ আজ তিব্বতীদের ভাষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, পরিচয় সব কিছু মৃতপ্রায়৷ তিব্বতীদের সঙ্গে অপরাধীর মত আচরণ করা হচ্ছে৷ বার্তা সংস্থাগুলো জানাচ্ছে, দালাই লামার ভাষণের আগে তিব্বতের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়৷ সেই সঙ্গে ২০০৮ সালে চীনের বিক্ষোভ দমন অভিযানে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়৷
মূল অনুষ্ঠানের পর বেশ কয়েক হাজার তিব্বতী  'তিব্বত মুক্ত কর' লেখা পোস্টার নিয়ে ধর্মশালার বিভিন্ন পথ প্রদক্ষিণ করে৷ তারা তিব্বতে বর্তমানে চীনের কঠোর নিরাপত্তা ও কড়াকড়িরও প্রতিবাদ জানায়৷
তবে দালাই লামার বক্তব্যের বিষয়ে সরাসরি কোন মন্তব্য না দিয়ে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের এক মুখপাত্র কেবল বলেছেন, আমি দালাই লামার মিথ্যা বক্তব্যের বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না৷
সাগর সরওয়ার